* গণযোগাযোগ অধিদপ্তর ও জেলা তথ্য অফিস সরকারের তথ্য মন্ত্রণালয়ের অধীন একটি প্রচার ও সেবাধর্মী প্রতিষ্ঠান। এ অফিসের কার্যক্রম জেলার তৃণমূল পর্যন্ত বিস্তৃত।
* জেলার প্রত্যন্ত অঞ্চলে, বিশেষ করে সংবাদ-পত্রের আওতা বহির্ভূত এবং বেতার ও টেলিভিশন নেটওয়ার্কের বাইরে যে বিশাল পশ্চাদপদ জনগোষ্ঠী রয়েছে তাদেরকে সরকারের নীতিমালা, কর্মসূচি, বিভিন্ন উন্নয়নমূলক কর্মকান্ড এবং স্বাস্থ্য ও সামাজিক বিষয় সম্পর্কে অবহিতকরণ শিক্ষিতকরণ ও উদ্বুদ্ধকরণই গণযোগাযোগ অধিদপ্তর ও তথ্য অফিসের মূল উদ্দেশ্য।
* জনগণের জীবনমান উন্নয়নের লক্ষ্যে জাতি সংঘপ্রণীত মিলিনিয়াম ডেভেলপমেন্ট গোলস্(এমডিজি) এবং সরকারের দারিদ্র বিমোচন কৌশল(পিআরএস) এ লক্ষ্যমাত্রা অর্জনের জন্যজনগণকে সম্পৃক্ত করতে এ অধিদপ্তর ও তথ্য অফিস অব্যাহত কাজ করে যাচ্ছে।
* জনসাধারনের সমস্যা ও প্রতিক্রিয়াকে ফিডবেক আকারে সরকারের কাছে পৌঁছে দেয়ার দায়িত্ব ও গণযোগাযোগ অধিদপ্তর ও জেলা তথ্য অফিসের।
* আন্তঃব্যক্তি কবা সরাসরি যোগাযোগ প্রক্রিয়ার মাধ্যমে সরকারের সাথে জনগণের যোগসূত্র গড়ে তুলতে কাজ করে এই অধিদপ্তর ও জেলা তথ্য অফিস।
স্বাস্থ্য ও স্যানিটেশন এবং জন্মনিয়ন্ত্রণ ও পরিকল্পিত পরিবার গঠনে ষাটের শতকে এই অধিদপ্তর ও জেলা তথ্য অফিস পথিকৃতের ভূমিকা পালন করে।
* ইউনিয়ন তথ্য ও সেবা কেন্দ্র পরিদর্শন ও তত্বাবধান করে ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ায় ভূমিকা রাখা।
* বর্তমানে জনগণকে বিভিন্ন সামাজিক ও অর্থনৈতিক ইস্যুতে উদ্বুদ্ধ ও সচেতন করার জন্য তৃণমূল পর্যায়ে নেটওয়ার্ক সম্পন্ন গণযোগাযোগ অধিদপ্তর ও জেলা তথ্য অফিস - এখনো আন্তঃব্যক্তিক যোগাযোগের ক্ষেত্রে অনন্য ও বৃহত্তম প্রতিষ্ঠান।
* এ্যাডভোকেসি প্রোগ্রাম বাস্তবায়নের মাধ্যমে বর্তমানে এ অধিদপ্তর ও জেলা তথ্য অফিস জনগণের একটি অন্যতম সেবাধর্মী প্রতিষ্ঠানে উন্নীত হয়েছে।
* গণযোগাযোগ অধিদপ্তর ও জেলা তথ্য অফিসের গ্রাহক
* গ্রামীণ কৃষক, শ্রমিক, মহিলা ও শিশুসহ দেশব্যাপী তৃণর্মল পর্যায়ের সুবিধাবঞ্চিত এবং অর্থনৈতিক ও সামাজিকভাবে অনগ্রসর বিশাল জনগোষ্ঠী গণযোগাযোগ অধিদপ্তর তথা জেলা তথ্য অফিসের গ্রাহক।
প্রচারের মাধ্যমে সেবা প্রদানের ক্ষেত্রসমূহঃ
* গণযোগাযোগ অধিদপ্তর ও জেলা তথ্য অফিস সরকারের তথ্য মন্ত্রণালয়ের অধীন একটি প্রচার ও সেবাধর্মী প্রতিষ্ঠান। এ অফিসের কার্যক্রম জেলার তৃণমূল পর্যন্ত বিস্তৃত।
* জেলার প্রত্যন্ত অঞ্চলে, বিশেষ করে সংবাদ-পত্রের আওতা বহির্ভূত এবং বেতার ও টেলিভিশন নেটওয়ার্কের বাইরে যে বিশাল পশ্চাদপদ জনগোষ্ঠী রয়েছে তাদের কে সরকারের নীতিমালা, কর্মসূচি, বিভিন্ন উন্নয়নমূলক কর্মকান্ড এবং স্বাস্থ্য ও সামাজিক বিষয় সম্পর্কে অবহিতকরণ শিক্ষিতকরণ ও উদ্বুদ্ধকরণই গণযোগাযোগ অধিদপ্তর ও তথ্য অফিসের মূল উদ্দেশ্য।
* জনগণের জীবনমান উন্নয়নের লক্ষ্যে জাতিসংঘ প্রণীত মিলিনিয়াম ডেভেলপমেন্ট গোলস্(এমডিজি) এবং সরকারের দারিদ্র বিমোচন কৌশল(পিআরএস) এ লক্ষ্য মাত্রা অর্জনের জন্য জনগণকে সম্পৃক্ত করতে এ অধিদপ্তর ও তথ্য অফিস অব্যাহত কাজ করে যাচ্ছে।
* জনসাধারনের সমস্যা ও প্রতিক্রিয়াকে ফিডবেক আকারে সরকারের কাছে পৌঁছে দেয়ার দায়িত্ব ও গণযোগাযোগ অধিদপ্তর ও জেলা তথ্য অফিসের।
* আন্তঃব্যক্তি কবা সরাসরি যোগাযোগ প্রক্রিয়ার মাধ্যমে সরকারের সাথে জনগণের যোগসূত্র গড়ে তুলতে কাজ করে এই অধিদপ্তর ও জেলা তথ্য অফিস।
* স্বাস্থ্য ও স্যানিটেশন এবং জন্মনিয়ন্ত্রণ ও পরিকল্পিত পরিবার গঠনে ষাটের শতকে এই অধিদপ্তর ও জেলা তথ্য অফিস পথিকৃতের ভূমিকা পালন করে।
* ইউনিয়ন তথ্য ও সেবা কেন্দ্র পরিদর্শন ও তত্বাবধান করে ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ায় ভূমিকা রাখা।
* বর্তমানে জনগণকে বিভিন্ন সামাজিক ও অর্থনৈতিক ইস্যুতে উদ্বুদ্ধ ও সচেতন করার জন্য তৃণমূল পর্যায়ে নেটওয়ার্ক সম্পন্ন গণযোগাযোগ অধিদপ্তর ও জেলা তথ্য অফিস - এখনো আন্তঃব্যক্তিক যোগাযোগের ক্ষেত্রে অনন্য ও বৃহত্তম প্রতিষ্ঠান।
* এ্যাডভোকেসি প্রোগ্রাম বাস্তবায়নের মাধ্যমে বর্তমানে এ অধিদপ্তর ও জেলা তথ্য অফিস জনগণের একটি অন্যতম সেবাধর্মী প্রতিষ্ঠানে উন্নীত হয়েছে।
*** গণযোগাযোগ অধিদপ্তর ও জেলা তথ্য অফিসের গ্রাহকঃ
* গ্রামীণ কৃষক, শ্রমিক, মহিলা ও শিশুসহ দেশব্যাপী তৃণমূল পর্যায়ে সুবিধাবঞ্চিত এবং অর্থনৈতিক ও সামাজিকভাবে অনগ্রসর বিশাল জনগোষ্ঠী গণযোগাযোগ অধিদপ্তর তথা জেলা তথ্য অফিসের গ্রাহক।
*** প্রচারের মাধ্যমে সেবা প্রদানের ক্ষেত্রসমূহঃ
* শিশু ও নারী শিক্ষা
* নারী ও পুরুষের বৈষম্যরোধ
* শিশু ও নারী অধিকার
* বাল্য বিবাহ ও যৌতুক প্রতিরোধ
* জন্মনিয়ন্ত্রণ ও জন্ম নিবন্ধন।
* এইচআইভি ও এইডস প্রতিরোধ।
জেলা তথ্য অফিসের ভ্রাম্যমান চলচ্চিত্র প্রদর্শনী -বিনোদনের মাধ্যমে মানুষের আচরণ পরিবর্তনে যোগাযোগের এক সফল মাধ্যম
জেলা তথ্য অফিস, রংপুর তথ্য মন্ত্রণালয়ের আওতায় গণযোগাযোগ অধিদপ্তরের অধীন মাঠ পর্যায়ের একটি প্রচারধর্মী প্রতিষ্ঠান। স্বাস্থ্য ও শিক্ষা, নারী ও শিশু উন্নয়ন, যৌতুক ও বাল্য বিবাহসহ বিভিন্ন সামাজিক ও অর্থনৈতিক ইস্যুতে জনগণকে সচেতন ও উদ্বুদ্ধ করণের জন্য জেলা তথ্য অফিসের রয়েছে বিভিন্ন প্রচার কৌশল। এর অন্যতম প্রধান হলো- ভ্রাম্যমান চলচ্চিত্র প্রদর্শনী। বিনোদনের মাধ্যমে জনগণকে কাঙ্খিত তথ্য প্রদানের অত্যন্ত কার্যকারী মাধ্যম হচ্ছে চলচ্চিত্র প্রদর্শন।চলচ্চিত্র প্রদর্শনের ক্ষেত্রে জেলা তথ্য অফিসের রয়েছে ঐতিহ্যবাহী ইতিহাস। প্রথমত জনগণকে স্বাস্থ্য ও স্যানিটেশন বিষয়ে সচেতন করার লক্ষ্যে ডিস্ট্রিক্ট পাবলিক রিলেশনস অফিসের আওতায় তৎকালীন বৃটিশ ভারতে ১৯২৪ সালে প্রথম শুরু হয় মাঠ পর্যায়ে চলচ্চিত্র প্রদর্শন কার্যক্রম। সে সময় অত্যন্ত জনপ্রিয় ছিল এটি যা সাধারণ জনগণের মাঝে পাবলিসিটি বা বায়োস্কোপ নামে পরিচিত ছিল। বর্তমান আকাশ সংস্কৃতির যুগেও এর আবেদন এতটুকুও কমেনি। পূর্বে ১৬ মিঃমিঃ ফিল্মের মাধ্যমে প্রদর্শন করা হলেও বর্তমানে মাল্টিমিডিয়া প্রজেক্টরের সাহায্যে ডিভিডির মাধ্যমে বিষয় ভিত্তিক চলচ্চিত্র প্রদর্শন করা হচ্ছে। অফিস সময় শেষে যখন সকলে বাসায় ফেরে তখন তথ্য অফিসের সিনেঅপারেটর ও অন্যান্য সহকারী বৃন্দসহ সিনেমা ইউনিট নিয়ে বেরিয়ে পড়ে প্রত্যন্ত অঞ্চলে চলচ্চিত্র প্রদর্শনের জন্য। নিভৃত গ্রামের সাধারণ জনগণকে জীবন ঘনিষ্ঠ বিভিন্ন বিষয়ে সিনেমা প্রদর্শন শেষে গভীর রাতে বাসায় ফেরেন তারা। প্রচন্ড শীত বা গরম এবং প্রাকৃতিক প্রতিকূল অবস্থার মধ্যে ও কোন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান অথবা দুর্গম এলাকায় সিনেমা ইউনিট নিয়ে উপস্থিত হন তথ্য অফিসের লোকজন।
জেলা তথ্য অফিসের রয়েছে বিভিন্ন বিষয়ে ব্যাপক সংখ্যক চলচ্চিত্রের সংগ্রহ। জনপ্রিয় শিল্পীদের অভিনীত এসব চলচ্চিত্র মানুষের একদিকে যেমন প্রয়োজনীয় তথ্য তুলে ধরতে মনে সাথে সাথে সুস্থ বিনোদনের মাধ্যম হিসেবে ও কাজ করে।
দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চল যেখানে এখনো আধুনিক সুযোগ সুবিধা পৌঁছায়নি সে সমস্ত অঞ্চলে জেলা তথ্য অফিস ভ্রাম্যমান চলচ্চিত্র প্রদর্শন করে থাকে। মুক্তি যুদ্ধ বিষয়ক, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, কৃষি, স্যানিটেশন, বাল্যবিবাহ প্রতিরোধ, নারী উন্নয়ন, যৌতুক প্রথা নির্মুল, ডিজিটাল বাংলাদেশ প্রভৃতি বিষয়ে চলচ্চিত্র প্রদর্শন করা হয়ে থাকে। নিম্নে গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি বিষয় সংশ্লিষ্ট ছবির নাম ও বিষয় বস্তু তুলে ধরা হলোঃ-
বঙ্গবন্ধুর জীবন ও রাজনৈতিক কর্ম সংশ্লিষ্ট মুক্তিযুদ্ধ ভিত্তিক চলচ্চিত্র
চিরঞ্জীব বঙ্গবন্ধু জয়যাত্রা
স্বাধীনতা আমার স্বাধীনতা ওরা ১১ জন
আমাদের বঙ্গবনধু আলোর মিছিল
ডিজিটাল বাংলাদেশ মেঘের অনেক রং
ডিজিটাল বাংলাদেশের স্বপ্ন একাত্তরের যীশু
ডিজিটাল বাংলাদেশ হাংগর নদী গ্রেনেড
ই-তথ্যকোষ ক)শিক্ষা আগুনের পরশমনি
খ)কৃষি যৌতুক, বাল্যবিবাহ ও নারী নির্যাতন সংশ্লিষ্ট গ)স্বাস্থ্য শাস্তি
নারী অধিকার ও নারীর ক্ষমতায়ন যখন পুতুল খেলার বয়স
অর্ধেক আকাশ বাবা আমি বউ হবনা
দুজন দুজনার জীবন পন্য নয়
নারীর ক্ষমতায়ন লাল সুতায় বিয়ে
মিতার পৃথিবী
ইভটিজিং মাদক গ্রহণ ও পরিণতি এইচআইভি/এইডস
বুমেরাং চোখ মেলে চাও পরিণাম
পরিণতি ঘুণ দুই বোন
এখনি সময় ফুলের সুবাস তীর বেধাঁ পাখি
নায়িকা
শিশু ও নারী পাচার রোধ ও শিশু অধিকার বিষয়ক সন্ত্রাস ও জঙ্গীবাদ
একটু খানি ভালোবাসা এসো শান্তির পথে
কোমোল হাতে কঠিন বোঝা সর্বনাশা জঙ্গীবাদ
অন্ধকারে আলোর দিশা জঙ্গীবাদ সর্বনাশ
বেচাঁ-কেনা ওদের ধরিয়ে দিন
কালো হাত মানবতার করুন আর্তনাদ
আলবদর
ভুল পথে নয়
প্রজনন স্বাস্থ্য, নিরাপদ মাতৃত্ব ও নবজাতক শিশুর যত্ন
মা
ভালোবাসার ঘর সংসার কৃষি ভিত্তিক
পরিবার পরিকল্পনা
আশা লতা কৃষি ক্ষেত্রে সাফল্য গ্রামের নাম বকুলপুর
হাসি বানুর কথা চেনা মানুষ অচেনা
মিষ্টি কথা জীবনের গান
স্বাস্থ্য কথা
লাইলীর যত কথা
মিনা সিরিজ |
||
মিনা ও দুষ্ট ছেলে আজব দেশে সজীব দেশে যাদুর পাথর যৌতুক বন্ধ কর নিউমোনিয়া বন্যায় নিরাপদে থাকি মুরগী গুলো গুনে রাখি মিনা কি স্কুল ছেড়ে দিবে |
|
জীবন বাঁচানো মিনার তিনটি ইচ্ছা আর নয় কান্না প্রস্তুত বন্যা আমি মিনা আমি স্কুল ভালোবাসি মেয়েদের যত্ননা ও মিনা এলো শহরে রুপকথার দেশে মিনা |
মহান স্বাধীনতা, বিজয় দিবস ও মাতৃভাষা দিবস
ভুলি নাই তোমাদেক
হৃদয়ে একুশ
মহান বিজয় দিবস
উল্লেখিত চলচ্চিত্র গুলো ছাড়া ও রয়েছে দারিদ্র বিমোচন বিষয়ে-স্বপ্ন হলো সত্যি, শিক্ষামূলক -ফুল ফুটবেই, বৃক্ষরোপন বিষয়ে-শ্যামলছায়া, বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী বিষয়ক -ঘরে ও বাইরে সাশ্রয়ী হোন, গ্যাস সাশ্রয়ী বিষয়ক- জাতীয় সম্পদ গ্যাস, দুষিত পানি বিষয়ে- আর্সেনিক, আদম শুমারী বিষয়ে- আদম শুমারী ও গৃহগণনা, দুর্নীতি বিষয়ে- লজ্জা ও আপদ বিদায়, ভুমিকম্পের উপর নির্মিত- নয় ভীতি-চাই প্রস্তুতি, বই পড়ার বিষয়ে-জানতে হলে পড়তে হবে, অর্থনৈতিক শুমারী বিষয়ে- অর্থনৈতিক শুমারী, এসিড সন্ত্রাস, নিরাপদ সড়ক, স্যানিটেশন, জাল নোট সনাক্তকরণ, আত্নকর্মসংস্থান, একটিবাড়ী একটি খামার ইত্যাদি।